কৈকুড়ী উচ্চ বিদ্যালয়টি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর, দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ড এর নিয়ম কানুনের আওতায় প্রতিষ্ঠিত ও সুপরিচালিত ঐতিহ্যবাহী একটি স্কুল। এটি শিক্ষা বিস্তারে প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করে আসছে। জাতির সু্শিক্ষা, আর্থসামাজিক ও সাংস্কৃতিক বিকাশের লক্ষ্যে ঐতিহ্যবাহি এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। বর্তমান যুগ, বিজ্ঞানের যুগ। একবিংশ শতাব্দীতে বিজ্ঞান ছাড়া মানব জীবন কল্পনা করা যায় না। বিজ্ঞানের যে আবিষ্কার বিশ্বের এক প্রান্তের মানুষকে অপর প্রান্তের মানুষের অতি নিকটে নিয়ে এসেছে তা হচ্ছে ইন্টারনেট। বর্তমান যুগ গ্লোবালাইজেশন এর যুগ যার মধ্য দিয়ে সমগ্র পৃথিবী হাতের মুঠোয় চলে এসেছে। বিশ্বের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ওয়েব সাইট–এ নিজের পরিচয় এবং কর্মকাণ্ড সহজেই মানুষের ডোর গোড়ায় পৌঁছে দিয়েছে। এক্ষেত্রে আলাদীপাড়া ঐতিয্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কৈকুড়ী উচ্চ বিদ্যালয় কোন অংশে পিছিয়ে নেই। অত্যন্ত আনন্দের সাথে জানানো যাচ্ছে যে, অত্র প্রতিষ্ঠানটি অনলাইন ভার্সনে যাত্রা শরু করেছে এবংইন্টারনেট সংযোগসহ শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব ও আছে। অত্র বিদ্যালয় কর্মক্রম ওয়েব সাইটে প্রকাশিত হচ্ছে। আমাদের সকল কর্মকান্ড ওয়েব সাইটের মাধ্যমে প্রকাশ পেলে বিদ্যালয় যাবতীয় তথ্য শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকদের কাছে দ্রুত পৌঁছে দেয়া সম্ভব হবে এবং ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা সহজে অবহিত হতে পারবেন। কৈকুড়ী বিদ্যালয় ওয়েবসাইট খুলে সরকারের ডিজিটালাইজেশন কার্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। এটা নিশ্চিত যে, আমাদেরকে ইনফরমেশন হাইওয়েতে উঠতে গেলে, চলতে গেলে তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করণের মাধ্যমে বিভিন্ন সরকারী দপ্তর, পরিদপ্তর ও অধিদপ্তরের কার্যক্রমে স্বচ্ছতা, গতিশীলতা, জবাবদিহিতা নিশ্চিত হবে ও সেবার মান উন্নত হবে এবং দুর্ণীতি সহনীয় পর্যায়ে নেমে আসবে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস। আমি আশা করছি ভবিষ্যতে শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের ডাটাবেজ তৈরি করে সকল তথ্য সংরক্ষণ করার ব্যবস্থা করা সম্ভব হবে। এছাড়াও এর মধ্যদিয়ে আমাদের শিক্ষার্থীরাই শুধু নয় সমগ্র দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার একটি সামাজিকীকরণ সম্ভব হবে। আমি সহকর্মী, শিক্ষার্থী, অভিভাবক, সুধীমহল সকলকে ওয়েবসাইট থেকে সেবা গ্রহণে আমন্ত্রণ জানাই। যাদের নির্দেশনা ও ব্যবস্থাপনায় এ ওয়েব সাইটটি বাস্তবায়ন হলো, তাদের সকলকে আন্তরিক অভিনন্দন জানাই। প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠায় যাঁদের অবদান রয়েছে তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। এই বিদ্যালয় যে সকল শিক্ষক, কর্মচারী মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছেন সে সকল বীর সন্তানদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি। এই প্রতিষ্ঠানটির উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করছি। কর্মরত সকল শিক্ষক,কর্মচারী ও হিতৈষী ব্যক্তিবর্গকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। একই সাথে বিদ্যালয়টি সুষ্ঠভাবে পরিচালনায় সকলের সহযোগিতা কামনা করছি।
বর্তমান সময়ে ইন্টারনেট বাংলাদেশ তথা সারা বিশ্বের জীবন ব্যবস্থা আমূল বদলে দেয়ার পাশাপাশি বদলে দিয়েছে আমাদের প্রচলিত অনেক ধারনাকেও। যোগাযোগের ক্ষেত্রে বিপ্লব সাধন করেছে ইন্টারনেট। পৃথিবী আজ এমন এক জায়গায় এসে দাঁড়িয়েছে যেখানে প্রতিটি সচেতন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের জন্যে একটি ওয়েবসাইটের প্রয়োজনীয়তা অপরিহার্য্য। পৃথিবীব্যাপী মিলিয়ন মিলিয়ন ওয়েবসাইট বিভিন্ন ব্যক্তি,সংস্থা এবং প্রতিষ্ঠানের ভার্চুয়াল মুখপাত্র অফিস হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। বর্তমান সময়ে একটি ওয়েবসাইটের গুরুত্ব কতটা তা আসলে ভাষায় প্রকাশ করাটা কঠিন । যেসব প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব ওয়েবসাইট ডিজাইন করা নেই সেসব প্রতিষ্ঠানকে আজ আর স্মার্ট বলা হচ্ছে না কারণ সেসব প্রতিষ্ঠান আধুনিক সুযোগ-সুবিধা থেকে অনেকটাই বঞ্চিত। ওয়েবসাইট হচ্ছে এমন একটি প্রচার মাধ্যম যেখানে একজন ব্যক্তি বা একটি প্রতিষ্ঠান অত্যন্ত স্বল্প সময়ে স্বল্প খরচে বেশি সংখ্যক মানুষের কাছে নিজেকে কিংবা তার প্রতিষ্ঠানের তথ্য সেবার বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরতে সক্ষম। একটি মানসম্মত ওয়েবসাইট যে কোন প্রতিষ্ঠানের অফিসিয়াল মুখপত্র হিসেবে কার্যকরী ভূমিকা পালন করতে পারে। একটি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে যে কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সকল হালনাগাদ তথ্য খুব সহজেই প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রী, অভিভাবক, শিক্ষক-কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা পেয়ে যাবে মুহূর্তের মধ্যে। নোটিশ, রেজাল্ট, ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষক-কর্মকর্তা বা কর্মচারীদের উপস্থিতি, এর সবকিছুই সবাই জানতে পারবে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে। ঠিক এই সময়ে আর দশটি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠাণের মত শিক্ষা প্রতিষ্ঠাণের ওয়েবসাইট ব্যাপক গুরুত্ব বহন করছে। মফস্বল এলাকার স্কুল-কলেজে- মাদ্রাসায় একটি ওয়েবসাইট শিক্ষা ব্যবস্থাকে উন্নততর করতে পারে অভাবনীয়ভাবে। মেট্রোপলিটন ও শহর নগর এলাকার শিক্ষারর্থীরা প্রায় সব দিক থেকেই বিশেষ সুবিধা পেয়ে থাকে। শহুরে প্রায় প্রতিটি ছাত্র-ছাত্রী পড়াশোনায় বিভিন্নভাবে প্রযুক্তির সহযোগিতা নেয়। মফস্বল এলাকার শিক্ষার্থীরা তেমনটি পায় না। অথচ স্বস্ব কর্তৃপক্ষ উদ্দোগ নিয়ে শিক্ষার্থীদের প্রযুক্তির ছোঁয়া দিতে পারে। এই সময়ে আধুনিক প্রায় প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নিজস্ব ওয়েবসাইট করেছে। সরকারের পক্ষ থেকেও সুবর্ণ উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। শ’ শ’, হাজার হাজার শিক্ষার্থীকে উপযুক্ত তথ্য দিয়ে সহায়তা করতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব ওয়েবসাইট ডেভেলপ করার বিকল্প নেই। এ প্রয়াসেই অত্র স্কুলে নিজস্ব ওয়েবসাইট ব্যবস্থা তৈরি করা হয়েছে। এ ‘ওয়েবসাইটে’ যে বিষয়গুলোর উল্লেখ রয়েছে তা সম্পূর্ণভাবেই আধুনিক ও গতিশীল শিক্ষাকার্যক্রমের জন্য একান্ত প্রয়োজন বলে আমি মনে করি। আমি অত্র স্কুলটি সার্বিক উন্নতি কামনা করি এবং সারা দেশ তথা বিশ্বে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এর সুনাম ছড়িয়ে পড়ুক এ কামনা করি —-
যে কথাকে কাজে লাগাতে চাও, তাকে কাজে লাগানোর কথা চিন্তা করার আগে ভাবো, তুমি কি সেই কথার জাদুতে আচ্ছন্ন হয়ে গেছ কিনা। তুমি যদি নিশ্চিত হও যে, তুমি কোনো মোহাচ্ছাদিত আবহে আবিষ্ট হয়ে অন্যের শেখানো বুলি আত্মস্থ করছো না, তাহলে তুমি নির্ভয়ে, নিশ্চিন্তে অগ্রসর হও। তুমি সেই কথাকে জানো, বুঝো,যে কথাকে কাজে লাগাতে চাও, তাকে কাজে লাগানোর কথা চিন্তা করার আগে ভাবো, তুমি কি সেই কথার জাদুতে আচ্ছন্ন হয়ে গেছ কিনা। তুমি যদি নিশ্চিত হও যে, তুমি কোনো মোহাচ্ছাদিত আবহে আবিষ্ট হয়ে অন্যের শেখানো বুলি আত্মস্থ করছো না, তাহলে তুমি নির্ভয়ে, নিশ্চিন্তে অগ্রসর হও। তুমি সেই কথাকে জানো, বুঝো,যে কথাকে কাজে লাগাতে চাও, ,যে কথাকে কাজে লাগাতে.
ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক
সহকারী শিক্ষক(ইংরেজি)
সহকারী শিক্ষক(সামজিক বিজ্ঞান)
সহকারী শিক্ষক
সহকারী শিক্ষক (গণিত)
সহকারী শিক্ষক(আইসিটি)
সহকারী শিক্ষক (ইসলাম শিক্ষ/সহকারী মৌলভী)
সহকারী লাইব্রেরিয়ান
সহকারী শিক্ষক(ব্যবসায় শিক্ষক)
সহকারী শিক্ষক(ভৌত বিজ্ঞান)
সহকারী শিক্ষক(শরীরির চর্চা)
সহকারী শিক্ষক
অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর
নৈশ প্রহরী
কর্মচারী
অফিস সহায়ক
আয়া
পরিচ্ছন্নাতা কর্মী